আজ ভয়াল ২৫ মার্চ, জাতীয় গণহত্যা দিবস। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ মধ্যরাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী কাপুরুষের মতো ‘অপারেশন সার্চলাইট’ নামে ঢাকাসহ সারাদেশে নিরস্ত্র বাঙালিদের ওপর অত্যাধুনিক অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে। মেতে ওঠে ইতিহাসের নৃশংসতম গণহত্যায়, যা কালরাত হিসেবে পরিচিত। ২৫ মার্চ কাল রাতের পরে তথা ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দেন এবং তাঁর ডাকে নিরস্ত্র বাঙালি পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিপক্ষে স্বাধীনতার সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ে। ৩০ লাখ শহীদের আত্মত্যাগ ও দুই লক্ষ মা-বোনের সম্ভ্রমহানির বিনিময়ে অর্জিত হয় বহুল প্রতীক্ষিত মহান স্বাধীনতা। দীর্ঘ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মধ্যে দিয়ে প্রতিষ্ঠা লাভ করে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ।
২৫ মার্চ গণহত্যা দিবসে সকল শহীদদের বিন¤্র শ্রদ্ধায় স্মরণ করেছে খুলনা মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগ। গণহত্যা দিবসে সকল শহীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে ২৫ মার্চ দিবসের প্রথম প্রহরে ১২.০১ মিনিটে মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি এম এ নাসিম ও সাধারণ সম্পাদক এস এম আসাদুজ্জামান রাসেলের নেতৃত্বে গল্লামারী বধ্যভূমিতে পুষ্পার্ঘ অর্পন করে খুলনা মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগ। এসময়ে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মো. মাওলা টিংকু, মো. মাসুম বিল্লাহ, মো. জিলহজ্জ হাওলাদার, মো. ইদ্রিস আলী, শাহরিয়ার রিয়াদ, মো. কামরুল ইসলাম, আশরাফুল আলম বাবু, রায়হান উদ্দিন, আসাদুল ইসলাম সানি, মারুফ চৌধুরী লেমন, মিটু দে, রাহাত আলী মোড়ল, মো. নাজমুল হক, সাকিব হাসান, কাজী ইউসুফ আলী মন্টু, জাকির হোসেন, এম. আসিফ সবুজ, রুপম তালুকদার, মারুফ চৌধুরী রিমন, তাপস চৌধুরী, সোহানুর রহমান সোহাগ, হাবিবুর রহমান, শওকাত হাওলাদার, মো. হানিফ, শেখ সাহিদ, রফিক খান, নাইম দেওয়ান, মো. বেল্লাল হোসেন, মনিরুল ইসলাম, ফারুক মুন্সি, মো. রাজিব, রায়হান শিকদার, নাজমুল হাসান, শেখ রাজিব হাসান, আনন্দ সরকার, দিদারুল আলম, ফরহাদ হোসেন, গাজী আব্দুল্লাহ আল নোমান, মো. পিয়াল, মো. জাহিদুল ইসলাম বাদশা, ফাহিদ হোসেইন ঐশর্য্য, মোস্তফা কামাল, বায়োজিদ হোসেন, মো. নাসির, মো. রাসেল প্রমুখ।