বৃক্ষ অক্সিজেন নির্গমণ ও কার্বন-ডাই-অক্সাইড শোষণের মাধ্যমে আমাদের বেঁচে থাকতে সহায়তা করে। উপকূলীয় অঞ্চলকে প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে রক্ষায় গাছের ভূমিকা অনস্বীকার্য। আমাদের জীবন-জীবিকার সঙ্গে বৃক্ষের সম্পর্ক অবিচ্ছেদ্য। একটি চারা গাছ বৃক্ষে পরিণত হওয়া পর্যন্ত পরিচর্যা ও রক্ষণাবেক্ষণে আমাদের সচেতন ভূমিকা রাখতে হবে। পরিকল্পিতভাবে বৃক্ষরোপণ ও সঠিক পরিচর্যার মাধ্যমে ক্যাম্পাস আজ এক খন্ড সবুজ ভূমিতে পরিণত হয়েছে, যা এ অঞ্চলের মানুষের দর্শনীয় স্থানে পরিণত হয়েছে। খুলনাসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে মানুষ এখানে
বিনোদনের জন্য আসেন। তিনি সৌন্দর্যবর্ধনে গাছের গুরুত্ব এবং বর্ষা মৌসুমে পরিকল্পিতভাবে চারা রোপণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। গাছ একটি অমূল্য সম্পদ। খুলনা সিভিল সোসাইটির বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধনকালে এসব
কথা বলেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ঈস্খফেসর ড. মো: রেজাউল করিম।
সোমবার বিকাল ৪টায় খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাঙ্গণে খুলনা সিভিল সোসাইটির আয়োজনে বৃক্ষরোপণ রোপণ কর্মসূচি পালিত হয়। কর্মসূচি উদ্বোধন করেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো: রেজাউল করিম।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ হারুনর রশীদ খান, খুলনা সিভিল সোসাইটির আহবায়ক এস এম শাহনওয়াজ আলী, সদস্য সচিব সাংবাদিক মহেন্দ্রনাথ সেন, অর্থ ও হিসাব বিভাগের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) আবু সালেহ মোঃ পারভেজ, অফিসার্স কল্যাণ পরিষদের সভাপতি আবদুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক এস এম মোহাম্মদ আলী, শাখা প্রধান (কাউন্সিল) সৈয়দ মিজানুর রহমান, শাখা প্রধান (ক্যাশ) এস এম আব্দুল্লাহ শাহানুর কবীর অয়ন, উপাচার্যের সচিব মিজানুর রহমান খান, উপ-উপাচার্যের সচিব মোঃ শফিকুল
ইসলাম, এ আরিফ হোসেন, নারীনেত্রী সিলভী হারুণ , সরদার আবু তাহের, মফিদুল ইসলাম, হুমায়ন কবীর, নূরুন নাহার হীরা, কৃষ্ণা দাশ, খোকন শিকদার , এস এম এ রহিম প্রমুখ।
সিভিল সোসাইটির নেতৃবৃন্দ খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকান্ডের প্রসংশা করে বলেন, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় খুলনাবাসীর আন্দোনের ফসল। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের আরো গবেষণা করতে হবে। এই অঞ্চলের সুপেয় পানি, জলবদ্ধতা ও সুন্দরবণকে রক্ষা করতে অবদান রাখতে হবে।