সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে টস জিতে আগে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন পাকিস্তানের অধিনায়ক সালমান আলী আঘা। প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ৭ উইকেটে দারুণ জয় পেয়েছিল বাংলাদেশ দল। আজ মিরপুরে দ্বিতীয় ম্যাচে সিরিজ জয়ের দারুণ সুযোগ স্বাগতিকদের সামনে। লিটনরা যদি জিততে পারেন আজ, তাহলে পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রথমবার টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়ের স্বাদ পাবেন তাঁরা। বিপরীতে সিরিজ বাঁচানোর লড়াই পাকিস্তানের।
বাংলাদেশ একাদশে এনেছে দুটি পরিবর্তন। পেসার তাসকিন আহমেদ ও ওপেনার তানজিদ হাসান তামিমকে রাখা হয়নি এই ম্যাচে। তাসকিনের জায়গায় ফিরেছেন শরীফুল ইসলাম। ওপেনার তামিমের জায়গা নেওয়া হয়েছে নাঈম শেখকে।
বাংলাদেশ একাদশ সাজিয়েছে তিন পেসার ও দুই স্পিনার নিয়ে। পেস বোলিং আক্রমণে অভিজ্ঞ মোস্তাফিজুর রহমানের সঙ্গে আছেন তরুণ শরীফুল ইসলাম ও তানজিম হাসান সাকিব। স্পিন আক্রমণে শেখ মেহেদীর সঙ্গে লেগ স্পিনার রিশাদ হোসেন আছেন। তবে খণ্ডকালীন হাত ঘোরাতে পারেন ব্যাটিং অলরাউন্ডার শামীম হোসেন পাটোয়ারি।
পাকিস্তানের হয়ে অভিষেক হচ্ছে পেসার আহমেদ দানিয়েলের। বাদ পড়েছেন লেগ স্পিনার আবরার আহমেদ। পাকিস্তান চার পেসার ও দুই স্পিনের সমন্বয়ে একাদশ গড়েছে। ফাহিম আশরাফ, আব্বাস আফ্রিদি, সালমান মির্জার সঙ্গে দানিয়েল তোপ দাগতে প্রস্তুত। স্পিন আক্রমণে মোহাম্মদ নওয়াজের সঙ্গে খুশদিল শাহ ও অধিনায়ক সালমান আছেন।
বাংলাদেশের একাদশ:
লিটন দাস (অধিনায়ক ও উইকেটরক্ষক), পারভেজ হোসেন ইমন, নাঈম শেখ, তাওহীদ হৃদয়, জাকের আলী অনিক, শামীম হোসেন পাটোয়ারী, শেখ মেহেদী হাসান, রিশাদ হোসেন, শরীফুল ইসলাম, তানজিম হাসান সাকিব ও মোস্তাফিজুর রহমান।
পাকিস্তানের একাদশ:
সালমান আলি আঘা (অধিনায়ক), সাইম আইয়ুব, ফখর জামান, হাসান নওয়াজ, মোহাম্মদ হারিস (উইকেটরক্ষক), খুশদিল শাহ, ফাহিম আশরাফ, মোহাম্মদ নওয়াজ, আব্বাস আফ্রিদি, সালমান মির্জা, আহমেদ দানিয়েল।