সব কিছু
facebook channelkhulna.tv
খুলনা শুক্রবার , ৩১শে শ্রাবণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ১৫ই আগস্ট, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
ফুলতলার দামোদর ইউনিয়নে ভোটার সমাবেশ | চ্যানেল খুলনা

ফুলতলার দামোদর ইউনিয়নে ভোটার সমাবেশ

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল সাবেক এমপি মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, শেখ হাসিনার শাসন আমল ছিল গুম, খুন, হত্যা জুলুম নির্যাতন আর অন্যায় অত্যাচার রাহাজানি ধর্ষণের শাসনামল। এ সময় বিরোধীদলের লোকজনকে তাদের রাজনৈতিক অধিকার, গণতান্ত্রিক অধিকার পালনসহ কোন ধরনের কথা বলার সুযোগ দেওয়া হয়নি। এমনকি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও কেউ তাদের মত প্রকাশ করতে পারেনি। আপনারা দেখেছেন বুয়েটের মেধাবী ছাত্র আবরার ফাহাদকে তার ফেসবুক আইডিতে পার্শ্ববর্তী একটি দেশের আধিপত্য বিরোধী পোস্টের কারণেই পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছিল। শুধু আবরার ফাহাদ নয় এ রকম শত শত বিরোধীদলের রাজনৈতিক কর্মীদের হত্যা করেছে ওই খুনী হাসিনা ও তার দলীয় হেলমেট বাহিনী। তিনি বলেন, আমাকে গত ১৫ বছরের প্রায় সাড়ে সাত বছরই বিনা কারণে বিনা দোষে গ্রেফতার করে জেলে রাখার নামে আমার উপর অমানুষিক নির্যাতন করা হয়েছিল। আমার মরহুম পিতার দাফন ও আমাকে করতে দেয়া হয়নি। মুলতঃ দেশে এক ব্যক্তির একটা কর্তৃত্ববাদী শাসন ব্যবস্থা কায়েম করেছিল। দেশের জনগণ জিম্মি হয়ে গিয়েছিল একটি দলের কাছে। কথা বললে গুম, খুন, অত্যাচার, জুলুম নির্যাতন চালানো হতো। ৩৬ জুলাই ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে জনগণ তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরে পেয়েছে, ফিরে পেয়েছে রাজনৈতিক অধিকার, কথা বলার অধিকার, মত প্রকাশের অধিকার। দেশ চালাচ্ছে এখন অন্তবর্তীকালীন সরকার। তারা ইতোমধ্যে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা দিয়েছে। আমরা সেটাকে সাধুবাদ জানিয়েছি। তবে আমরা স্পষ্ট করে ঐকমত্য কমিশনকে বলেছি নির্বাচনের আগে অবশ্যই রাষ্ট কাঠামোর সংস্কার, হাজার হাজার ছাত্র-জনতার হত্যার বিচার ও আনুপাতিক হারে অর্থাৎ পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন ব্যবস্থা দিতে হবে। অন্যথায় নির্বাচন হলে জনগণ সে নির্বাচন মেনে নেবে না।

শুক্রবার (১৫ আগস্ট) বিকেলে খুলনা জেলার ফুলতলা উপজেলার দামোদর ইউনিয়নের ১ ও ২ নং ওয়ার্ড জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে পৃথক ভোটার সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ সব কথা বলেন।

বিকেল ৫টায় ২নং ওয়ার্ড জামায়াতের সভাপতি মাস্টার রফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও সন্ধ্যায় ১নং ওয়ার্ড সভাপতি মো. মকিত শেখের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মুন্সী মিজানুর রহমান, সহকারি সেক্রেটারি মুন্সী মঈনুল ইসলাম, অধ্যাপক মিয়া গোলাম কুদ্দুস ও প্রিন্সিপাল গাওসুল আযম হাদী, জেলা কর্ম পরিষদ সদস্য মাস্টার শেখ সিরাজুল ইসলাম, এডভোকেট আবু ইউসুফ মোল্যা। সেক্রেটারি গাজী আল আমিন ও মো. আসাদ শেখের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন ফুলতলা উপজেলা আমীর অধ্যাপক আব্দুল আলিম মোল্যা, নায়েবে আমীর মাওলানা ওবায়দুল্লাহ, সেক্রেটারি মাওলানা সাইফুল হাসান খান, থানা কর্ম পরিষদ সদস্য ড. আজিজুল হক, যুব বিভাগের সভাপতি শেখ মো. আলাউদ্দিন, পেশাজীবী বিভাগের সভাপতি মো. নজরুল ইসলাম জমাদ্দার, জামায়াত নেতা ফয়জুল কবির লিঠু, মোহাম্মদ ওয়াহিদুজ্জামান, মাওলানা জুবায়ের হোসেন ফাহাদ, জাহাঙ্গীর হোসেন, ছাত্রশিবির সভাপতি আব্দুর রহিম খান, সেক্রেটারি মোজাহিদুল ইসলাম, মো. আসলাম সরদার, প্রধান শিক্ষক গোলাম মোস্তফা, আশরাফুল আলম, মাওলানা আলী আকবর ফারাজী, মাওলানা ইমদাদূল হক, ইউপি সদস্য মো. শামীম সরদার, মো. আলমগীর মোল্যা প্রমুখ।

ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানকে দ্বিতীয় স্বাধীনতা আখ্যায়িত করে সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, আবার কেউ কেউ এটাকে দ্বিতীয় স্বাধীনতাও বলে। আমাদের প্রথম স্বাধীনতা এসেছিল ৭১ এর মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে তারপরও এটাকে দ্বিতীয় স্বাধীনতা কেন বলা হয় তার কারণ হলো বিগত সময়ে মানুষের কথা বলার সুযোগ ছিল না, তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার, তাদের মত প্রকাশের স্বাধীনতা, ভোটদানের অধিকার কোন কিছুই ছিল না। জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে মানুষ তার মত প্রকাশের স্বাধীনতা, গণতান্ত্রিক অধিকার, রাজনৈতিক অধিকার ফিরে পেয়েছে এজন্য এটাকে দ্বিতীয় স্বাধীনতা বলা হয়ে থাকে। দুই হাজার ছাত্র-জনতার আত্মত্যাগ ও হাজার হাজার ছাত্র-জনতার পঙ্গুত্ববরণের মধ্য দিয়ে ফিরে পাওয়া স্বাধীনতাকে আমাদের সমুন্নত রাখতে হবে। এই স্বাধীনতাকে আবার ভুলুণ্ঠিত হতে দেয়া যাবে না। স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে স্বাধীনতা রক্ষা করা কঠিন। এ জন্য আমরা বলেছি ফিরে পাওয়া স্বাধীনতাকে অর্থবহ করে তোলার জন্য যে রাষ্ট্র কাঠামোর জন্য একটা সরকার স্বৈরাচারী হয়ে উঠেছিল ফ্যাসিবাদী হয়ে উঠেছিল সেই রাষ্ট্র কাঠামোর আমূল সংস্কার করতে হবে।
মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার বিপ্লবের মধ্য দিয়ে ফ্যাসিবাদ বিতাড়িত হলেও ষড়যন্ত্র এখনো থেমে নেই। মাইলস্টোন স্কুলের বিমান দুর্ঘটনায় জাতি যখন শোকে মুহ্যমান, জনগণ যখন রাষ্ট্রীয় শোক পালন করছে, তখন ছাত্র আন্দোলনের নামে পতিত হাসিনার লোকজন সচিবালয় ঢুকে একটি অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরীর চেষ্টা চালিয়েছে। এর আগে বিচারিক ক্যু, সচিবালয়ে আগুন, আনসার কান্ডসহ বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন অস্থিশীল পরিবেশ তৈরি করেছে যা আমাদের ছাত্র-জনতা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী শক্ত হতে দমন করেছে। আমাদের বক্তব্য পরিষ্কার আমরা যদি আবারো ফ্যাসিবাদের দিকে ফিরে যেতে না চাই, আবার কোন স্বৈরাচারীর হাতে দেশের শাসন ক্ষমতা তুলে দিতে না চাই, চাঁদাবাজি, সন্ত্রাসী, মাস্তানি, দখলদারিত্বের রাজনীতি দেখতে না চাই তাহলে রাষ্ট্রকাঠামোয় মিনিমাম একটা সংস্কার করে তারপর নির্বাচন দিতে হবে। যেটি এ দেশের ১৮ কোটি মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য হবে। এক ফ্যাসিবাদ থেকে মুক্ত হয়ে দেশ যাতে আর এক ফ্যাসিবাদের হাতে না পড়ে। আর এক স্বৈরাচারীর হাতে দেশকে তুলে দিতে না হয় সে ব্যাপারে আপনাদেরকে সজাগ থাকতে হবে।

এর আগে সকাল সাড়ে ৬টায় সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার শলুয়া মদিনাতুল উলুম কওমী মাদরাসায় শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সাথে মতবিনিময় করেন। মাদরাসার মুহতামিত মাওলানা মুফতি হাবিবুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন মাহবুব ব্রাদার্স এর সত্ত্বাধিকারী মাহবুবুর রহমান, মুফতি মফিজুর রহমান, মাওলানা মামুনুর রশীদ, মাওলানা আবুল হাসান, মাওলানা কবিরুল ইসলাম, মাওলানা ফয়সাল আহমাদ, মাওলানা নজরুল ইসলাম প্রমুখ।

এ সময় সাবেক এই এমপি দ্বীনি খেদমত ও বিভিন্ন আন্দোলনে কওমি আলেমদের ত্যাগ ও গৌরব উজ্জ্বল ভূমিকা উল্লেখ করে বলেন, স্যাডিস্ট শেখ হাসিনার পুলিশ বাহিনী আলেম-ওলামাদের উপর অকথ্য গুম খুন হত্যা জুলুম নির্যাতন নিপীড়ন করে অসংখ্য ভাইদেরকে শহীদ করেছে। নির্যাতনের সময় কে আলিয়া আর কে কওমি সেটা তারা দেখেনি, দেখেছে শুধু দাড়ি টুপি আছে কি না। ৫ মে ইসলাম রক্ষার দাবিতে কওমি ভাইয়েরা যখন শাপলা চত্বরে জড়ো হয়েছিল সেদিন খুনী হাসিনার পোষা পুলিশ বাহিনীর নির্মম নির্যাতন জাতি দেখেছে। এখন সময় এসেছে সকল ঘরানার আলেম ও ইসলামী দলগুলোকে ইসলাম প্রতিষ্ঠার স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার। ইতোমধ্যে চরমোনাই পীর সাহেব, হেফাজত, খেলাফতসহ সকল ইসলামী দল ঐক্যবদ্ধ হওয়ার ব্যাপারে একমত পোষণ করেছেন। আলেম-ওলামারা সবাই এক মত হয়েছেন আগামী নির্বাচনে একটি ভোট বাক্স প্রদানের। যেখানে সকল ইসলামপন্থীরা ভোট দিবে। তাই আসুন আমরা শ্লোগান তুলি আগামীর বাংলাদেশ হোক ইসলামের বাংলাদেশ, তরুণ প্রজন্মের প্রথম ভোট ইসলামের পক্ষে হোক।

সকাল ৮টায় ডুমুরিয়া উপজেলার রংপুর ইউনিয়নের কৃষ্ণনগর গ্রামের হাইস্কুল সংলগ্ন কালভার্ট চত্বরে মতিলাল সরকারের সভাপতিত্বে এবং সকাল ১০টায় গজেন্দ্রপুর গ্রামের রূপরামপুর-গজেন্দ্রপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় চত্বরে মো. বেলাল হোসেনের সভাপতিত্বে পৃথক দুটি হিন্দু সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন মিয়া গোলাম পরওয়ার। এ সময় তিনি বলেন, বাংলাদেশের এই ছোট্ট ভূখন্ডে বিভিন্ন ধর্মের বর্ণের বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষের রসবাস। এখানে হিন্দু মুসলিম বৌদ্ধ খ্রিস্টান সবাই পরস্পর মিলেমিশে থাকে। একে অপরের সুখ দুঃখ ভাগাভাগি করে নেয়। অথচ কিছু মানুষ হিন্দু-মুসলিমের ভিতর সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্টের একটা মিথ্যা ভুয়া তথ্য অপপ্রচার প্রোপাগান্ডা তুলে দেশে-বিদেশে দেশের সুনাম নষ্ট করার পাঁয়তারা চালিয়ে যাচ্ছে। আমাদের সবাইকে এ বিষয়ে সজাগ থাকতে হবে। জামায়াত একটি ইসলামী কল্যাণকর রাষ্ট্র নির্মাণ করতে চায়। রাষ্ট্রে যদি ইসলাম চালু থাকে তাহলে জাতি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সকল শ্রেণী পেশার মানুষ সুখে শান্তিতে বাস করতে পারবে। শাসকের ভিতর যদি ইসলাম থাকে কুরআন-হাদিসের জ্ঞান থাকে তাহলে সে কখনো অন্য মানুষের উপর অন্যায় অত্যাচার জুলুম নির্যাতন শোষণ নিপীড়ন করতে পারেনা।

মিয়া গোলাম পরওয়ার আরো বলেন, সংখ্যালঘু ও সংখ্যাগুরু বলে এদেশে কোন শব্দ আর চলবে না। সবাই দেশের গণতান্ত্রিক অধিকার ভোগ করবে। দেশের কোথাও কোনো হিন্দু নির্যাতিত হলে আমাদের দেশে এক শ্রেণীর লোক সেটাকে যাচাই-বাছাই না করে ট্যাগ দিয়ে বলে দেয় এটা জামায়াত-শিবির করেছে। আপনারাই বলেন, বিগত সময়ে কোন জামায়াত বা শিবিরের লোক আপনাদের বাড়ি ঘরে হামলা, লুটপাট বা মন্দিরে হামলা চালিয়েছে? আপনাদের জমা জমি দখল করে নিয়েছে? আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি এটা জামায়াত-শিবির কখনো করেনি আর ভবিষ্যতেও করবে না। গত ৫ আগস্ট ছাত্র জনতার গণঅভ্যুত্থানের পরে দেশে যখন কোন সরকার ছিলোনা, আইন-শৃংখলা বাহিনী যখন ছিলো নিস্ক্রিয় তখন এই জামায়াত-শিবিরের লোকজনই আপনাদের বাড়ি-ঘর, মন্দির পাহারা দিয়েছে, আপনাদের নিরাপত্তার জন্য কাজ করেছে। সুতরাং আপনারা যদি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দাড়িপাল্লা প্রতীকে ভোট দিয়ে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব দেন তাহলে আপনারা আপনাদের পরিবার-পরিজন নিয়ে নিরাপত্তার সাথে নিশ্চিন্তে সুখে শান্তিতে বসবাস করতে পারবেন। এ সময় সাবেক এই এমপি বিল ডাকাতিয়ার জলাবদ্ধতা স্থায়ীভাবে নিরসনের আশ্বাস প্রদান করেন।

হিন্দু ধর্মাবলম্বী সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মুন্সি মিজানুর রহমান, সহকারী সেক্রেটারি মুন্সি মঈনুল ইসলাম ও অধ্যাপক মিয়া গোলাম কুদ্দুস, জেলা কর্মপরিষদ সদস্য এডভোকেট আবু ইউসুফ মোল্যা, ছাত্রশিবিরের জেলা সভাপতি ইউসুফ ফকির, ডুমুরিয়া উপজেলা আমীর মাওলানা মোক্তার হোসেন, নায়েবে আমীর গাজী সাইফুল্লাহ ও মাওলানা হাবিবুর রহমান, ব্যাংক থানা সভাপতি ইসলাম পারভেজ, উপজেলা সেক্রেটারি মাওলানা সিরাজুল ইসলাম, সহকারী সেক্রেটারি মাস্টার আব্দুর রশিদ বিশ্বাস, উপজেলা হিন্দু কমিটির সহ-সভাপতি ডা. হরিদাস মন্ডল, সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ দেব প্রসাদ মন্ডল, উপজেলা কর্ম পরিষদ সদস্য মাওলানা সাইদুল্লাহ হোসাইন, মাওলানা হাফিজুর রহমান, রঘুনাথপুর ইউনিয়ন আমীর মাওলানা বেলাল হোসেন শেখ, রুদাঘরা ইউনিয়ন আমীর মাওলানা মোস্তফা কামাল, ইন্দ্রজিত মন্ডল, প্রভাষক দীপংকর জোয়াদ্দার, অজিত মন্ডল প্রমুখ।

দুপুর ১২টায় সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার ফুলতলা উপজেলা সার, বীজ ও বালাইনাশক ব্যবসায়ী সমিতির উদ্যোগে ধোপাখোলা মাধ্যমিক বিদ্যালয় অডিটরিয়ামে এক মতবিনিময় সভায় মিলিত হন। সমিতির সভাপতি শেখ আব্দুল হালিমের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মুন্সী মিজানুর রহমান, সহকারী সেক্রেটারি মুন্সী মঈনুল ইসলাম, অধ্যাপক মিয়া গোলাম কুদ্দুস ও প্রিন্সিপাল গাওসুল আযম হাদী, জেলা কর্মপরিষদ সদস্য মাস্টার শেখ সিরাজুল ইসলাম। সেক্রেটারি মো. রবিউল মোল্যার পরিচালনায় অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন উপজেলা জামায়াতের আমীর অধ্যাপক আব্দুল আলীম মোল্যা, সেক্রেটারি মাওলানা সাইফুল হাসান খাঁন, ডিলার শেখ আজিজুর রহমান, সেলিম মাহমুদ, সাব ডিলার মো. আমিন উদ্দিন, মো. রফিকুল ইসলাম শেখ প্রমুখ। সভায় ডিলাররা সরকার প্রদত্ত সারের কমিশন বৃদ্ধি, বিল ডাকাতিয়ার জলাবদ্ধতা নিরসন, উপজেলার বাইরে সার বিক্রির নিষেধাজ্ঞা দূরিকরণের কথা তুলে ধরেন জামায়াত সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ারের কাছে। এ সময় প্রধান অতিথি উপরোক্ত সমস্যা সমাধানের আশ্বাস প্রদান করেন। পরে সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার ফুলতলা আহমাদিয়া ফাযিল মাদরাসা মসজিদে জুম্মার খুতবা প্রদান করেন।

https://channelkhulna.tv/

প্রেস রিলিজ আরও সংবাদ

বিএনপি’র চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার জন্মবার্ষিকীতে খুলনা জেলায় দোয়া মাহফিল

বিএনপি চায় সার্বজনীন ভোটে প্রতিনিধি নির্বাচিত হবে : মনা

খুবিতে প্রেষণামূলক প্রণোদনা পেলেন ৫ কর্মচারী

খুমেক হাসপাতালের প্রিজন সেল থেকে পালানো আসামি ফের গ্রেফতার : কেএমপি

বাংলাদেশে কেউ সংখ্যালঘু নয়, সকলেই রাষ্ট্রের নাগরিক: গোলাম পরওয়ার

খুলনায় জিপিস্টার পার্টনারদের স্বীকৃতি দিলো গ্রামীণফোন

চ্যানেল খুলনা মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন  
সম্পাদক: মো. হাসানুর রহমান তানজির
It’s An Sister Concern of Channel Khulna Media
© ২০১৮ - ২০২৫ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | চ্যানেল খুলনা.বাংলা, channelkhulna.com.bd
যোগাযোগঃ ৫ কেডিএ বানিজ্যিক এলাকা, আপার যশোর রোড, খুলনা।
প্রধান কার্যালয়ঃ ৫২/১, রোড- ২১৭, খালিশপুর, খুলনা।
ফোন- 09696-408030, 01704-408030, ই-মেইল: channelkhulnatv@gmail.com
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য অধিদফতরে অনলাইন নিউজ পোর্টাল নিবন্ধনের জন্য আবেদিত।