খুলনা-৪ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুস সালাম মূশের্দী বলেছেন, সততা নিয়ে কাজ করে বলেই উন্নয়নে বিশ্বে রোল মডেল বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনিই একমাত্র নেতা, যিনি উন্নয়নের মাধ্যমে বিশ্ব জয় করতে পেরেছেন। দেশে একের পর এক উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করে মাইল ফলকে নিয়ে যাচ্ছেন। বাংলাদেশকে উন্নত রাষ্ট্রে রুপ দিতে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার ঘোষণা দিয়েছেন। তার ঘোষণা বাস্তবায়নে মাঠ পর্যায়ে সকলে কাঁধে কাধ মিলিয়ে কাজ করতে হবে। তাহলে একটি সুখি সম্মৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব হবে।
দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি নিশ্চিতের পাশাপাশি জনসাধারণের, বিশেষ করে তৃণমূলের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে সরকার কাজ করে যাচ্ছে।
তিনি আরো বলেন, দক্ষিণাঞ্চলের মানুষ দীর্ঘদিন ধরে বঞ্চিত ছিলেন। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে অনেক খরস্রোতা বড় বড় নদী পাড়ি দিয়ে জীবিকা ও চিকিৎসার জন্য তাঁদের রাজধানীতে আসতে হতো।
দেশের উন্নয়ন মানেই প্রতিটি পরিবারের উন্নয়ন। দেশের শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় আছে বলেই সরকার উন্নয়ন করতে পারছে। আর উন্নয়ন করতে পেরেছে বলেই উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছি। এ মর্যাদা ধরে রাখতে হবে।
তিনিই একমাত্র নেতা, যিনি উন্নয়নের মাধ্যমে বিশ্ব জয় করতে পেরেছেন। দেশে একের পর এক উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করে মাইল ফলকে নিয়ে যাচ্ছেন। বাংলাদেশকে উন্নত রাষ্ট্রে রুপ দিতে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার ঘোষণা দিয়েছেন। তার ঘোষণা বাস্তবায়নে মাঠ পর্যায়ে সকলে কাঁধে কাধ মিলিয়ে কাজ করতে হবে। তাহলে একটি সুখি সম্মৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব হবে।
প্রধানমন্ত্রীর গতিশীল নেতৃত্বে রূপকল্প-২০২১ ও রূপকল্প-২০৪১ বাস্তবায়ন করছে সরকার। এর মাধ্যমে ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি মধ্যম আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে জ্ঞানভিত্তিক সমাজ ও উন্নত দেশে পরিণত করার লক্ষ্যে অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রায় এগিয়ে চলছে বাংলাদেশ।
২০০৯ সালে সরকার গঠনের পর দেশের সব মানুষের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করার জন্য বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসা ও সামাজিক নিরাপত্তার বিষয়ে অগ্রাধিকার প্রদান করেন। একই সঙ্গে জনগণের দোরগোড়ায় ডিজিটাল সেবা পৌঁছানো, নারীর ক্ষমতায়ন, ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছানো, পরিবেশ সুরক্ষা ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১০টি বিশেষ উদ্যোগ হাতে নেন।
বৃহস্পতিবার (২৯ ডিসেম্বর) সকালে অফিসার্স ক্লাব মিলনায়তনে রূপসা উপজেলা মাসিক আইন শৃংখলা সভায় জুম কনফারেন্সিং এর মাধ্যমে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন।
সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রূবাইয়া তাসনিম। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান কামাল উদ্দিন বাদশা,ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ যোবায়ের, ফারহানা আফরোজ মনা, থানা অফিসার ইনচার্জ সরদার মোশাররফ হোসেন, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা:শেখ সফিকুল ইসলাম, মৎস্য কর্মকর্তা বাপি কুমার দাস, উপজেলা প্রকৌশলী কর্মকর্তা এস এম ওয়াহিদুজ্জামান।
এসময় উপস্থিত সমাজসেবা কর্মকর্তা জেসিয়া জামান,সহকারী শিকষা কর্মকর্তা মধুসদন মন্ডল, আইসিটি কর্মকর্তা মো:রেজাউল করিম,সহকারি মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা গোলাম মোস্তফা, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী মো:রাসেল, আনসার ভিডিপি কর্মকর্তা আরিফা বেগম, জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সদস্য আ:মজিদ ফকির, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক যুগ্ন আহবায়ক মো:মোতালেব হোসেন, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম হাবিব, প্যানেল চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আনিচুর রহমান মিঠু, প্রেসক্লাবের সভাপতি মাহাবুবুর রহমান, উপজেলা পেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আ:রাজ্জাক শেখ প্রমূখ।
