সব কিছু
facebook channelkhulna.tv
খুলনা মঙ্গলবার , ১০ই আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ২৪শে জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
খুলনার দশ খাদ্য গুদামে চালের মজুদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে | চ্যানেল খুলনা

খুলনার দশ খাদ্য গুদামে চালের মজুদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

গেল বোরো মৌসুমে সংগ্রহ অভিযান আশাব্যঞ্জক হয়নি। করোনার লকডাউনের সময় শ্রমজীবী মানুষকে কেজি প্রতি ৩০ টাকার চাল দিতে হয়েছে। প্রতিমাসে নিয়মিত বাহিনীর জন্য ৭শ’ মেট্টিক চাল বরাদ্দ। খুলনা জেলার দশ গুদামে ধারণ ক্ষমতা ১ লাখ ২৯ হাজার ৩৫০ মে: টন। সেখানে মজুদ ১৪ হাজার ৭৫ মে: টন। নিয়মিত বাহিনী ও ভিজিডির চাল দিতে হলে দু’মাস পর মজুদ শূন্যের কোটায় নামবে।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, মার্চ মাস থেকে করোনার ভয়াবহতা শুরু হয়। ফলে উপজেলা পর্যায় কৃষক সরকারি গুদামে চাল পৌঁছাতে পারেনি। ধান না পাওয়ায় সরকারে সাথে করা চুক্তি মিল মালিকরা বাস্তবায়ন করতে পারেনি। এছাড়া লকডাউনের সময় শ্রমজীবী মানুষের কাছে কেজি প্রতি ৩০ টাকা দরে প্রায় ১০ হাজার মেট্রিক টন চাল বিক্রি করতে হয়। ফলে মজুদ ফুরাতে থাকে। গেল বছরের ডিসেম্বর মাসে জেলার খাদ্য গুদামগুলোতে ৫৯ হাজার ৫৪ মেট্রিক টন চাল ও ৫৯ হাজার ২৩৯ মেট্রিক টন গম মজুদ ছিলো। এ বছরের ৩০ জুন চাল মজুদের পরিমাণ ২৯ হাজার ১৫০ মেট্রিক টন আর গম মজুদ ১০ হাজার ৪৭৭ মেট্রিক টন। ২৩ অক্টোবর ২৬ হাজার ১৯৫ মেট্রিক টন চাল ও ৮ হাজার মেট্রিক টন গম মজুদ ছিলো। জেলা খাদ্য অফিসের ২৫ ডিসেম্বরের প্রতিবেদন অনুযায়ী চাল মজুদের পরিমাণ ১৪ হাজার ৭৫ মেট্রিক টন। গম গুদামজাত আছে ৪ হাজার ৮৬৪ মেট্রিক টন। পুলিশ, আনসার, বিজিবি, ফায়ার ব্রিগেড ও কারাগারের জন্য প্রতি মাসে ৭শ’ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ করতে হয়। ফলে মজুদকৃত চাল দু’মাসের মধ্যে ফুরিয়ে যাবে।

খুলনা বিভাগের ৭১টি খাদ্য গুদামে ৫৭ হাজার ৪২২ মেট্রিক টন চাল এবং ৫১ হাজার ৩৫৮ মেট্রিক টন গম মজুদ আছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, বিভাগের দশ জেলায় প্রতি মাসে নিয়মিত বাহিনীর জন্য ৫ হাজার মেট্রিক টন ভিজিডির জন্য ৩ হাজার ৬৮ মেট্রিক টন এবং ১০ টাকা কেজির জন্য ১৮ হাজার ৫৬০ মেট্রিক টন চালের প্রয়োজন হয়।

মজুদ বাড়াতে আমন সংগ্রহ মৌসুমে ১৩৫ মিল মালিকের সাথে চুক্তি করা হয়েছে। চুক্তির আওতায় ১১ হাজার ৭৯৫ মেট্রিক টন সিদ্ধ এবং ১ হাজার ৪শ’ মেট্রিক টন আমন সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ হয়েছে। সংগ্রহ অভিযানের ফলাফলও আশাব্যঞ্জক নয়।

খুলনা বিভাগীয় খাদ্য চলাচল ও সংরক্ষণ বিভাগের সহকারী উপ-পরিচালক মুহাম্মদ আব্দুস সোবাহান জানান, বিভাগে আপাতত চালের ঘাটতি নেই। আপদকালিন মজুদ গড়ে তোলা হবে। ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত আমন সংগ্রহ অভিযান চলবে। এছাড়া ভারতের দুটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের চুক্তি করা চালের প্রথম চালান আগামী মাসে মোংলা বন্দরে এসে পৌঁছবে।

https://channelkhulna.tv/

অর্থনীতি আরও সংবাদ

ঈদের আগেই বাজেট, তারিখ ঘোষণা

পুঁজিবাজার পরিস্থিতি উন্নয়নে প্রধান উপদেষ্টার ৫ নির্দেশনা

এপ্রিলে এলো ২৭৫ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স

চালের দাম সহনীয় পর্যায়ে আসার দাবি খাদ্য উপদেষ্টার

দেশে সোনার দামে বড় পতন, সন্ধ্যা থেকেই কার্যকর

৩ মাসে সোনার দাম বেড়েছে ১৪ বার, যে কারণে বৃদ্ধি

চ্যানেল খুলনা মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন  
DMCA.com Protection Status
সম্পাদক: মো. হাসানুর রহমান তানজির
It’s An Sister Concern of Channel Khulna Media
© ২০১৮ - ২০২৪ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | চ্যানেল খুলনা.বাংলা, channelkhulna.com.bd
যোগাযোগঃ ৫ কেডিএ বানিজ্যিক এলাকা, আপার যশোর রোড, খুলনা।
প্রধান কার্যালয়ঃ ৫২/১, রোড- ২১৭, খালিশপুর, খুলনা।
ফোন- 09696-408030, 01704-408030, ই-মেইল: channelkhulnatv@gmail.com
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য অধিদফতরে অনলাইন নিউজ পোর্টাল নিবন্ধনের জন্য আবেদিত।