মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর জীবনদর্শন ও আদর্শই মানবতার কল্যাণ এবং সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠার মূল চাবিকাঠি। ইসলামের শিক্ষা হলো সাম্য, ভ্রাতৃত্ব, ভালোবাসা ও মানবকল্যাণ, আমাদের সবার জীবনেই এ শিক্ষা বাস্তবায়ন করতে হবে। মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর জীবন ছিল ত্যাগ, ধৈর্য ও মানবসেবার দৃষ্টান্ত। তার দেখানো পথ অনুসরণ করেই আমরা দুনিয়া ও আখেরাতে সফলতা অর্জন করতে পারি। আজকের সমাজে নৈতিক অবক্ষয়, অনৈতিক কর্মকান্ড ও বিভেদের অবসান ঘটিয়ে নবীর আদর্শকে অনুসরণ করলেই প্রকৃত শান্তি ফিরে আসবে।
শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) ১২ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭ হিজরী বাদ আছর নগরীর কেডিএ এভিউনিস্থ তেঁতুলতলা মোড়ে সোনাডাঙ্গা থানা বিএনপি কার্যালয়ে পবিত্র ঈদ-এ মিলাদুন্নবী (স:) উপলক্ষে খুলনা বিএনপি আয়োজিত বিশ^ নবী হযরত মোহাম্মাদ (স:) এর জীবনির উপর আলোচনা সভার সভাপতিত্ব ও আলোচক হিসেবে এসব কথা বলেন, খুলনা মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি ও খুলনা-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য নজরুল ইসলাম মঞ্জু। তিনি আরও বলেন আরব সমাজের ‘আইয়ামে জাহেলিয়া’ বা অন্ধকার যুগ থেকে মানবকুলের মুক্তি ও আলোর পথ দেখাতে মহান আল্লাহ তা’আলা আজকের দিনেই রাসুলুল্লাহ (সা.) কে পৃথিবীতে শেষ নবী ও রাসূল হিসেবে পপ্ররণ করেন। যার জীবনাদর্শই
(সুন্নাহ) পরবর্তীতে হয়ে ওঠে ইসলামের মূল ভিত্তি, মুসলিম উম্মাহর পাথেয়। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও মানুষের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে বিএনপির নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে আন্দোলন চালিয়ে যেতে হবে।
জাতীয়তাবাদী আদর্শেই দেশের মানুষ মুক্তির পথ খুঁজে পাচ্ছে। অনুষ্ঠানে আলোচক ছিলেন হাফেজ মাওলানা মুফতি জাহিদুল হক ও হাফেজ মাওলানা ইয়াসিন আরাফাত। অনুষ্ঠানে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও আরাফাত রহমান কোকোর আত্মার মাগফেরাত কামনা এবং বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সুস্থতা কামনা করে দোয়া করা হয়। দোয়া পরিচালনা করেন হাফেজ মাওলানা মুফতি জাহিদুল হক।
আসাদুজ্জামান মুরাদের পরিচালনায় আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন খুলনা মহানগর বিএনপির সাবেক সাধারন সম্পাদক ও সাবেক মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মনিরুজ্জামান মনি, সেকেন্দার জাফরউল্লাহ খান সাচ্চু, অধ্যক্ষ তারিকুল ইসলাম, অধ্যাপক আরিফুজ্জামান অপু, মাহাবুব কায়সার, ইকবাল হোসেন খোকন, মেহেদী হাসান দিপু, নিজাম উর রহমান লালু,
এড. গোলাম মওলা, আনোয়ার হোসেন, সাদিকুর রহমান সবুজ, মো. শাহজাহান, ইউসুফ হারুন মজনু, নিয়াজ আহমেদ তুহিন, কাজী শফিকুল ইসলাম শফি, রফিকুল ইসলাম শুকুর, শামসুজ্জামান চঞ্চল, কামরান হাসান, শেখ জামিরুল ইসলাম জামিল, ইশহাক তালুকদার, কাজী মাহবুবুল হক, আকরাম হোসেন খোকন, সরদার রবিউল ইসলাম রবি, মেজবাহ উদ্দিন মিজু, মহিউদ্দিন টারজান, আব্দুল জব্বার, বাচ্চু মীর, ওমর ফারুক, শরিফুল ইসলাম বাবু, শামসুর রহমান, মেহেদী হাসান সোহাগ, নাসির খান, মোল্লা মুজিবর রহমান, আসলাম হোসেন, হেদায়েত হোসেন হেদু, ইকবাল হোসেন, মোহাম্মদ আলী, সাইমুন ইসলামরাজ্জাক, আলমগীর হোসেন আলম, আব্দুল জলিল হাওলাদার, হুমায়ুন কবির, লিটু পাটোয়ারী, আল বেলাল, জাকারিয়া লিটন, নুরুল ইসলাম লিটন, শামীম খান, আলমগীর ব্যাপারী, আব্দুল হাকিম, আলম হাওলাদার, শাকিল আহমেদ, গোলাম নবী ডালু, মোল্লা আলী আহমেদ, মোল্লা ফিরোজ আহমেদ, আমিনুল ইসলাম বুলবুল, সৈয়দ গাজী, অহিদুজ্জামান, সাখাওয়াত হোসেন, শাহাবুদ্দিন আহমেদ, মাজেদা খাতুন, মিজানুর রহমান মিজান, ইউনুচ শেখ, শামসুল আলম বাদল, জামাল মোড়ল, সেলিম বড় মিয়া, পারভেজ মোড়ল, মীর মোহাম্মদ বাবু, জাহাঙ্গীর আলম, মাসুদ পারভেজ, এম এ সালাম, ওহাব শরীফ, ফিরোজ আহমেদ, মামুনুর রহমান, জামাল হোসেন, শামীম রেজা, ফজলুল রহমান, সজল আকন নাসিব, রুহুল আমিন রাসেল, ওসমান গনি, শহিদুল ইসলাম, আবুল বাসার, মিজানুর রহমান বাবু, হারুন মোল্লা, এমরান হোসেন, জুয়েল রহমান, জামাল হোসেন, হারুনার রশিদ, কবির বিশ্বাস, এস এম সজল, ডা. রবিউল ইসলাম, সিদ্দিক মাতবর, আশিকুর রহমান সেলিম, আল আমিন মৃধা, মহিউদ্দিন মঈন, এস এম মাহমুদ, হাফিজুর রহমান টুটুল, আব্দুল শুকুর, রিপন হাওলাদার, সাহেব আলী, রিফাত, নাজমা বেগম, লাকি বেগম, আব্দুর রশিদ প্রমুখ।